মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে স্বাগত জানাতে তৃণমূলের দলীয় পতাকা ও পোস্টারে সাজিয়ে তোলা হয়েছিলো গোটা এলাকা।এদিন পানাগড় বাইপাশ ছেড়ে সার্ভিস রোড ধরতেই সেখানে কাঁকসা মোড়ের কাছে মমতাকে স্বাগত জানাতে উপস্থিত ছিলেন দক্ষিন বঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবহণ সংস্থার চেয়ারম্যান সুভাষ মন্ডল,গলসির বিধায়ক নেপাল ঘরুই তৃণমূলের জেলা নেতৃত্বরা সহ বহু উৎসাহিত মানুষ।এদিন মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় পানাগড়ে পৌঁছানোর পর পানাগড় মোড়গ্রাম রাজ্য সড়ক ধরার জন্য সার্ভিস রোডে নামতেই তার গাড়ি কিছুটা আস্তে হয়ে যায়।জানালার কাঁচ খুলে সকলকে হাত দেখিয়ে বীরভূমের উদ্যেশ্যে রওনা দিতেই কাঁকসার আন্ডার পাশে দাঁড়িয়ে ছিলেন পশ্চিম বর্ধমান জেলার জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী।এদিন মুখ্যমন্ত্রীর গাড়ি কয়েক সেকেন্ডের জন্য দাঁড়িয়ে যায় আন্ডারপাশের নীচে।জেলা সভাপতি কে দাঁড়িয়ে থাকতে দেখে মুখমন্ত্রী তাকে কাছে ডাকেন।ক্ষনিকের জন্য জেলা সভাপতির সাথে কথোপকথন হয় মমতার।এর পরেই বীরভূমের উদ্যেশ্যে তিনি রওনা দেন তিনি।
দুর্গাপুর আপডেট নিউজ ডেস্ক : সড়ক পথে পানাগড় হয়ে বীরভূমের উদ্যেশ্যে রওনা মমতার,জেলা সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর সঙ্গে ক্ষনিকের সাক্ষাৎ, খবর নিলেন জেলার ..রবিবার কলকাতা থেকে বীরভূমের উদ্যেশ্যে সড়ক পথে রওনা দেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।১৯নম্বর জাতীয় সড়ক ধরে সড়ক পথে এদিন প্রায় সন্ধ্যা সাড়ে ৬টা নাগাদ তিনি পানাগড় পৌঁছান।সেখান থেকে বীরভূমের উদ্যেশ্যে রওনা দেন।জানা গেছে বীরভূমে এক গুচ্ছ কর্মসূচি রয়েছে তাঁর।পানাগড় হয়ে মমতা বন্দোপাধ্যায়ের বীরভূম যাওয়ার খবর পেতেই ১৯ নম্বর জাতীয় সড়কের পাশে উৎসাহিত তৃণমূল কর্মী সমর্থকরা এবং সাধারণ মানুষ আগে থেকেই ভিড় জমিয়েছিলেন। যদিও আগে থেকেই গোটা এলাকায় নিশ্ছিদ্র নিরাপত্তায় মুড়ে ফেলা হয়েছিল পুলিশের পক্ষ থেকে।ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিলেন কাঁকসার এসিপি সুমন কুমার জয়সওয়াল,ছিলেন ট্রাফিক গার্ডের ওসি সহ পুলিশের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা।
No comments:
Post a Comment