হঠাৎ করে লোকসভা নির্বাচন ভোটের ঘোষণার পর মাননীয় মন্ত্রী অরূপ বিশ্বাস দুর্গাপুরে বিধান ভবনে এসে পশ্চিম বর্ধমানের দায়িত্ব সংযোগ করে দেন সুভাষ মন্ডল কে যিনি দুর্গাপুরের দক্ষিণবঙ্গ রাষ্ট্রীয় পরিবার সংস্থার মাননীয় চেয়ারম্যান । আবারো দ্বন্দ্ব প্রকট হয় । এরপরেই আসে বসন্ত উৎসব। যেখানে দেখা যায় বিশ্বনাথ পাড়িয়াল এবং অপূর্ব মুখোপাধ্যায় যাদের দীর্ঘদিন মুখ দেখা দেখি বন্ধ তারা দুজনেই দুজনের অনুষ্ঠানে একসাথেই বসন্ত উৎসব পালন করেন সকলের সঙ্গে । আর অবশ্যই সঙ্গে ছিলেন বর্ধমান দুর্গাপুর লোকসভা কেন্দ্রের প্রার্থী কীর্তি আজাদ সহ জেলার সভাপতি নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী মন্ত্রী প্রদীপ মজুমদার। এরপর তো দামোদর দিয়ে অনেক জল বয়ে গেছে। তৃণমূল প্রার্থী কীর্তি আজাদ বিজেপি প্রার্থী দিলীপ ঘোষের বাক্য বিনিময় তা নিয়ে নানান রকম ঘটনা ফেসবুক এবং মিডিয়া দৌলতে সবারই জানা । আবারো মুখ্যমন্ত্রী দুর্গাপুরে । গতকাল থেকে আজ আবহাওয়া খারাপের জন্য হেলিকপ্টার ছাড়া তিনি রাজ্য সড়ক ধরেই রওনা দিয়েছিলেন পুরুলিয়ার উদ্দেশ্যে এবং ফেরার পথে দুর্গাপুরের বাঁকুড়া মোড়ে বিশ্বনাথ পাড়িয়াল কে দেখে তার গাড়ি থামল কয়েক সেকেন্ড । কথা বললেন তার সঙ্গে। আর তাতেই খুশি বিশ্বনাথ পাড়িয়াল সহ তার অনুগামীরা । তারা বলছেন এই লোকসভা ভোটে আবারো ঝাঁপিয়ে পড়বো, পশ্চিম বর্ধমান কেন্দ্রকে পুনরুদ্ধার করতে। আমরা দিদির অনুগামী দিদির স্বপ্নকে পূরণ করব ।
দুর্গাপুর আপডেট নিউজ ডেস্ক : এবারের পুরুলিয়া এবং বাঁকুড়া সফরের আগে যখন দুর্গাপুরে এসেছিলেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কিছু দিন আগে , দুর্গাপুরের সার্কিট হাউসে লোকসভা ভোট এর দিনক্ষণ ঘোষণা হয়নি সেই সময় । সেই সময়ই বিশ্বনাথ পাড়িয়াল অর্থাৎ সবার পরিচিত দুর্গাপুরের লড়াকু নেতা বিশু পাড়িয়াল কে পশ্চিম বর্ধমান কেন্দ্রটির দায়িত্ব দিয়ে গেছিলেন জনসংযোগ করে ফিরিয়ে আনার জন্য মাননীয় মুখ্যমন্ত্রী । তারপরে বেশ কিছু ঘটনার পরিপ্রেক্ষিতে বিশ্বনাথ পাড়িয়াল একটু অস্বস্তিতে ছিলেন তার কারণ ছিল আসানসোলের নেতৃত্বের চাপ। এমনটাই ছিল রাজনৈতিক মহলের খবর। মনোমালিন্য হয়েছে প্রকাশ্যে চাপানো উতর সহ অভিযোগ পালটা অভিযোগ হয়েছে। মিডিয়া তারিয়ে তারিয়ে তাও উপভোগ করেছে ।
No comments:
Post a Comment