রীতিমতো বিধায়ক নিজে বাজারে নিয়ে গিয়ে ৮০০ জন বাচ্চার পুজোর বাজার করলেন কচিকাচাদের। পাণ্ডবেশ্বর বিধানসভার পাণ্ডবেশ্বর বাজারে এলাকার প্রায় ৮০০ জন বাচ্চা কচিকাঁচাদের (যেমন খুশি কিনতে পারো ) বিভিন্ন দোকানে দোকানে নিজেদের পছন্দমত বাজার করালেন বিধায়ক। স্বভাবতই খুশি কচিকাঁচাদের মা-বাবারা। এক অভিভাবক শ্রাবণী মন্ডল বলেন, আমাদের বিধায়ক আমাদের অভিভাবক। পুজো এলেই তিনি শুধু কচিকাঁচা নন, পাণ্ডবেশ্বরের মা-বোনেদের একত্রে ৬০ হাজার শাড়ি তুলে দেন। এটাই পাণ্ডবেশ্বরের সংস্কৃতি।। বিধায়ক বলেন, পাণ্ডবেশ্বর সংস্কৃতির মেলবন্ধনের জায়গা। আমরা পাণ্ডবেশ্বর পূজা হোক, ঈদ, ছট,কালীপূজা সবেতেই একে অপরের আনন্দে কাটাই। তাই বাচ্চাদের চিন্তা করেছি নিজের পছন্দমত যেমন খুশি তারা জামা কাপড় কিনুক, এটাই তাদের আনন্দ। আজ পাণ্ডবেশ্বর এলাকার বিভিন্ন দোকান ঘুরে ঘুরে বাচ্চাদের যা যা পছন্দ তিনি তাই তাই কিনে দিলেন এবং খুশি মনে ফিরল কচিকাঁচারা খনি এলাকায় তাদের নিজেদের বাসস্থানে । পুজোর কটা দিন এই নতুন জামা কাপড় পড়ে তাদের মধ্যে থাকবে সীমাহীন আনন্দ আর সেই আনন্দের কোলাহলে ভালোবাসার বিশ্বাস নিয়েই আগামী দিনে পথ চলবেন এলাকার প্রিয় কাছের মানুষ এবং বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী। দুর্গাপুর আপডেট এর তরফ থেকে অনেক অনেক শুভেচ্ছা অভিনন্দন ও ভালবাসা তাঁর প্রতি তাঁর ভাবনার প্রতি।
দুর্গাপুর আপডেট নিউজ ডেস্ক : মনে ভালোবাসা আর ছোট্টবেলার সেই দিনগুলো যদি স্মৃতিচারণে নাড়া দেয় তখন মনটা ভীষণ খারাপ হয়ে যায়। সেই না পাওয়ার দিনগুলোতে যেন এই প্রজন্মের বাচ্চারা মন খারাপ করে না থাকে তার জন্য উদ্যোগ বিধায়কের । হ্যাঁ ঠিকই বুঝেছেন। আমি খনি অঞ্চলের পাণ্ডবেশ্বর এর বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর কথাই বলছি। যিনি ছোটবেলার স্মৃতি ভোলেন না ,খনি অঞ্চলে কষ্টে থাকা মানুষগুলোর কথা ভোলেন না ,ছোটবেলায় তিনি যা দেখেছেন আজকে নিজে ক্ষমতায় নিজে জায়গায় এসে তিনি হারিয়ে যেতে দিতে চান না সেই ছোটবেলাকে। তাই একজন গ্রাম্য মানুষ এবং গ্রামীণ মানুষের হৃদয়ে যে বেদনা বাসা বাঁধে পুজোর সময় তা তিনি উপলব্ধি করেন তাই নিয়েছেন বিশেষ উদ্যোগ।"চলো যাই পুজোর বাজার"- অভিনবত্ব উদ্যোগ পাণ্ডবেশ্বরের বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তীর।
No comments:
Post a Comment