গত প্রায় এক মাস আগে দেশের প্রধানমন্ত্রী এবং রেলমন্ত্রী ভারতবর্ষে ১০০ টিরও বেশি অমৃত ভারত স্টেশনের উদ্বোধন করেছিলেন। যার মধ্যে পানাগড় স্টেশনও অমৃত ভারত স্টেশনের আওতায় হওয়ায় তার ভার্চুয়াল উদ্বোধন করা হয়েছিল। যাত্রী সুরক্ষা এবং যাত্রী সুবিধার নানান বিষয়ে অমৃত ভারত স্টেশন অর্থাৎ পানাগড় স্টেশনে নানান কাজ করা হয়েছিল।
দুটি প্লাটফর্মে বসানো হয়েছিল লিফট। স্টেশনের মাঝ বরাবর একটি নতুন ফুট ওভারব্রিজ তৈরি করা হয়েছিল।ঝাঁ চকচকে পানাগড় স্টেশনের দুটি প্লাটফর্মে যাত্রীদের জন্য নানান ব্যবস্থা করা হয়েছিল। রেল দপ্তরের দাবি পানাগড় স্টেশন যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ একটি স্টেশন। সেই স্টেশনের গুরুত্বের কথা মাথায় রেখেই পানাগড় স্টেশনটিকে অমৃত ভারত স্টেশনের আওতায় আনা হয়। ঝাঁ চকচকে প্ল্যাটফর্ম থেকে শুরু করে নতুন একটি টিকিট কাউন্টারেরও উদ্বোধন করা হয়েছিল। কিন্তু সেই অমৃত ভারত স্টেশনে প্রবেশ করতে গিয়ে রীতিমত ঝুঁকি নিয়ে যেতে হচ্ছিলো যাত্রীদের। স্টেশন সংলগ্ন রেলের অধীনে থাকা একটি রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় পড়েছিল। ভারী যান চলাচলের ফলে সেই রাস্তায় দেখা দিয়েছিল বড় বড় গর্ত। এদিকে রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করায় গত দুদিন ধরে ভারী বৃষ্টির ফলে সেই গর্তে বৃষ্টির জল জমতে শুরু করে। ফলে রাস্তা একপ্রকার জলাশয়ে পরিণত হয়েছিল। যাত্রীরা অভিযোগ তোলেন ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে নিত্যদিন ঘটছিল দুর্ঘটনা।স্টেশনে যেতে গিয়ে অসাবধানতার কারণে যাত্রীরা রাস্তার উপর জমে থাকা জলে গিয়ে পড়ছিল। এই বিষয়ে রেলের আধিকারিকদের জানিয়েও কোন সুরাহা মিল ছিল না বলে অভিযোগ তুলেছিলেন যাত্রীরা। অবশেষে এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে জানালে। সেই সমস্যার কথা সংবাদমাধ্যমে তুলে ধরার পরেই,টনক নড়ে রেল দপ্তরের। অবশেষে খবরের জেরে শুক্রবার সকাল থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় রাস্তার ওপর জমে থাকা জল নিষ্কাশনের কাজ। তবে বৃষ্টি কমলে দ্রুত ওই রাস্তা মেরামতের কাজ শুরু হবে বলে রেল দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা এবং রেলের নিত্যযাত্রীরা রেলের এই উদ্যোগ দেখে খুশি। তারা জানিয়েছেন সংবাদ মাধ্যমের খবরের জেরেই রেল দপ্তর তড়িঘড়ি কাজ শুরু করেছে। তবে রেল দপ্তরের আধিকারিকদের ঘুম ভাঙ্গানোর জন্য কেন সংবাদমাধ্যমের সাহায্যের প্রয়োজন পড়ছে যাত্রীদের। সেই নিয়ে ও প্রশ্ন তুলেছেন যাত্রীরা। তাদের অভিযোগ যদি রেল দপ্তর এই বিষয়ে নজর রাখে তবে অমৃত ভারত স্টেশনের যে সুনাম হয়েছিল সেই সুনাম আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দুর্ণামে পরিণত হতো না।
দুটি প্লাটফর্মে বসানো হয়েছিল লিফট। স্টেশনের মাঝ বরাবর একটি নতুন ফুট ওভারব্রিজ তৈরি করা হয়েছিল।ঝাঁ চকচকে পানাগড় স্টেশনের দুটি প্লাটফর্মে যাত্রীদের জন্য নানান ব্যবস্থা করা হয়েছিল। রেল দপ্তরের দাবি পানাগড় স্টেশন যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ একটি স্টেশন। সেই স্টেশনের গুরুত্বের কথা মাথায় রেখেই পানাগড় স্টেশনটিকে অমৃত ভারত স্টেশনের আওতায় আনা হয়। ঝাঁ চকচকে প্ল্যাটফর্ম থেকে শুরু করে নতুন একটি টিকিট কাউন্টারেরও উদ্বোধন করা হয়েছিল। কিন্তু সেই অমৃত ভারত স্টেশনে প্রবেশ করতে গিয়ে রীতিমত ঝুঁকি নিয়ে যেতে হচ্ছিলো যাত্রীদের। স্টেশন সংলগ্ন রেলের অধীনে থাকা একটি রাস্তা দীর্ঘদিন ধরে বেহাল অবস্থায় পড়েছিল। ভারী যান চলাচলের ফলে সেই রাস্তায় দেখা দিয়েছিল বড় বড় গর্ত। এদিকে রাজ্যে বর্ষা প্রবেশ করায় গত দুদিন ধরে ভারী বৃষ্টির ফলে সেই গর্তে বৃষ্টির জল জমতে শুরু করে। ফলে রাস্তা একপ্রকার জলাশয়ে পরিণত হয়েছিল। যাত্রীরা অভিযোগ তোলেন ওই রাস্তা দিয়ে যাতায়াত করতে গিয়ে নিত্যদিন ঘটছিল দুর্ঘটনা।স্টেশনে যেতে গিয়ে অসাবধানতার কারণে যাত্রীরা রাস্তার উপর জমে থাকা জলে গিয়ে পড়ছিল। এই বিষয়ে রেলের আধিকারিকদের জানিয়েও কোন সুরাহা মিল ছিল না বলে অভিযোগ তুলেছিলেন যাত্রীরা। অবশেষে এই বিষয়ে সংবাদ মাধ্যমকে জানালে। সেই সমস্যার কথা সংবাদমাধ্যমে তুলে ধরার পরেই,টনক নড়ে রেল দপ্তরের। অবশেষে খবরের জেরে শুক্রবার সকাল থেকে যুদ্ধকালীন তৎপরতায় শুরু হয় রাস্তার ওপর জমে থাকা জল নিষ্কাশনের কাজ। তবে বৃষ্টি কমলে দ্রুত ওই রাস্তা মেরামতের কাজ শুরু হবে বলে রেল দপ্তর সূত্রে জানা গিয়েছে। স্থানীয় বাসিন্দারা এবং রেলের নিত্যযাত্রীরা রেলের এই উদ্যোগ দেখে খুশি। তারা জানিয়েছেন সংবাদ মাধ্যমের খবরের জেরেই রেল দপ্তর তড়িঘড়ি কাজ শুরু করেছে। তবে রেল দপ্তরের আধিকারিকদের ঘুম ভাঙ্গানোর জন্য কেন সংবাদমাধ্যমের সাহায্যের প্রয়োজন পড়ছে যাত্রীদের। সেই নিয়ে ও প্রশ্ন তুলেছেন যাত্রীরা। তাদের অভিযোগ যদি রেল দপ্তর এই বিষয়ে নজর রাখে তবে অমৃত ভারত স্টেশনের যে সুনাম হয়েছিল সেই সুনাম আগামী কয়েকদিনের মধ্যে দুর্ণামে পরিণত হতো না।
No comments:
Post a Comment